৪৮-৭২ ঘন্টায় ক্যাশ অন ডেলিভারি। ০১​৫​৮১১০০০০১​

নেক্সাস
নেক্সাস
435.00 ৳
580.00 ৳ (25% OFF)
নেক্সট
নেক্সট
487.50 ৳
650.00 ৳ (25% OFF)

করাচি

https://gronthik.com/web/image/product.template/2133/image_1920?unique=2ef71dd

375.00 ৳ 375.0 BDT 500.00 ৳

500.00 ৳

Not Available For Sale


This combination does not exist.

Out of Stock


২০০১ সালে নিউইয়র্কের এক আকাশচুম্বী বিল্ডিংয়ে শাহরিয়ার ও রাশাদ দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবছিলেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) দিয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার স্বপ্ন দেখতেন তারা। ওই বছরেই শুরু হলো ‘কল্যাণী’ প্রজেক্ট, যা আসলে শাহরিয়ারের মায়ের নাম। ২০০৭ সালে ঢাকায় চালু হলো তাদের ডাটা সেন্টার। এটা অনলাইন ফোরাম, সরকারি ডকুমেন্ট, সংবাদমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া অ্যানালাইসিস করে প্রতিটা রাজনৈতিক পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সংকট, এমনকি প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগাম পূর্বাভাস দিতে পারত।

দলে যুক্ত হলো ব্রায়ান, ভিয়া ও হৃদি— তিনজনই ডাটা অ্যানালাইসিসে  দক্ষ। ২০১৩ সালে ‘কল্যাণী’ অবাক করে দিল সবাইকে, কারণ এটা আগেভাগেই শাহবাগ আন্দোলন, শাপলা চত্বরের ঘটনা এবং ভবিষ্যৎ ২০১৮-এর ছাত্র-আন্দোলনের পূর্বাভাস নির্ভুলভাবে দিয়েছিল। ৭৪-৮৭ শতাংশ নির্ভুলতায় এটা ভবিষ্যৎ ক্রাইম, মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যসংকট ও অর্থনৈতিক দুর্যোগের (যেমন, পেঁয়াজের দাম...) ইঙ্গিত দিতে পারত। কিন্তু প্রশ্ন থেকে গেল— এই শক্তিশালী প্রযুক্তি কি মানুষের কল্যাণে ব্যবহৃত হবে, না কি ক্ষমতার লড়াইয়ে অস্ত্র হয়ে উঠবে? এই বই সেই স্বপ্নদর্শী তরুণ-তরুণীদের গল্প। সেই  তরুণ-তরুণীরা প্রযুক্তির মাধ্যমে গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রব্যবস্থাকে আরও কার্যকর করতে পেরেছিল কি? 

মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন

মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’ খ্যাত লেখক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের জন্ম ঢাকায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে এক বছর অধ্যয়নের পর সেখান থেকে বেরিয়ে এসে তার সৃজনশীল সত্ত্বা বিকাশের উপযোগী আরেকটি বিষয় তথা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন বাংলার পাঠকের মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন ভিনদেশী বিখ্যাত থ্রিলারগুলো অনুবাদ করার মধ্য দিয়ে। ২৬টিরও বেশি বইয়ের এ অনুবাদক পরবর্তীতে মনোনিবেশ করেন মৌলিক থ্রিলার রচনায়। মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন এর বই হিসেবে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিলো ‘নেমেসিস’, যা তার মৌলিক লেখা হিসেবে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম। মূলত এই বইয়ের জনপ্রিয়তাই তাকে পর পর চারটি সিকুয়েল লিখতে অণুপ্রেরণা দিয়েছিলো। সেগুলো হলো ‘কন্ট্রাক্ট’, ‘নেক্সাস’, ‘কনফেশন’ এবং ‘করাচি’। মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন এর বই সমূহ এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো ‘জাল’, ‘১৯৫২ নিছক কোনো সংখ্যা নয়’, ‘পেন্ডুলাম’, ‘কেউ কেউ কথা রাখে’ ইত্যাদি। মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন এর বই সমগ্র এর মাঝে আজ পর্যন্ত ঠাই পেয়েছে মোট ১১টি থ্রিলার উপন্যাস। এর মাঝে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’, যা পশ্চিমবঙ্গেও সাড়া জাগিয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে ঢাকা এবং কলকাতা উভয় স্থান থেকেই বইটির সিকুয়েল ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনো আসেননি’ ভিন্ন ভিন্ন প্রকাশনী থেকে বইমেলা উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হয়। এছাড়াও কলকাতার বিখ্যাত প্রকাশনী ‘অভিযান পাবলিশার্স’ লেখকের মৌলিক থ্রিলারগুলোর ভারতীয় সংস্করণও প্রকাশ করেছে। এর পাশাপাশি শীঘ্রই তার উপন্যাস অবলম্বনে ভারত থেকে ওয়েব সিরিজ বের হওয়ারও কথা রয়েছে। অতএব মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের রচনাশৈলীর কদর অনস্বীকার্য। অনুবাদক এবং থ্রিলার লেখক ছাড়াও নাজিমের আরেকটি পরিচয় হলো- তিনি বাংলাদেশের বাতিঘর প্রকাশনীর প্রতিষ্ঠাতা প্রকাশক।

Writer

মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন

Publisher

বাতিঘর প্রকাশনী

Language

বাংলা

Country

Bangladesh

Format

হার্ডব্যাক

First Published

2015

Pages

320


২০০১ সালে নিউইয়র্কের এক আকাশচুম্বী বিল্ডিংয়ে শাহরিয়ার ও রাশাদ দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবছিলেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) দিয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার স্বপ্ন দেখতেন তারা। ওই বছরেই শুরু হলো ‘কল্যাণী’ প্রজেক্ট, যা আসলে শাহরিয়ারের মায়ের নাম। ২০০৭ সালে ঢাকায় চালু হলো তাদের ডাটা সেন্টার। এটা অনলাইন ফোরাম, সরকারি ডকুমেন্ট, সংবাদমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া অ্যানালাইসিস করে প্রতিটা রাজনৈতিক পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সংকট, এমনকি প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগাম পূর্বাভাস দিতে পারত।

দলে যুক্ত হলো ব্রায়ান, ভিয়া ও হৃদি— তিনজনই ডাটা অ্যানালাইসিসে  দক্ষ। ২০১৩ সালে ‘কল্যাণী’ অবাক করে দিল সবাইকে, কারণ এটা আগেভাগেই শাহবাগ আন্দোলন, শাপলা চত্বরের ঘটনা এবং ভবিষ্যৎ ২০১৮-এর ছাত্র-আন্দোলনের পূর্বাভাস নির্ভুলভাবে দিয়েছিল। ৭৪-৮৭ শতাংশ নির্ভুলতায় এটা ভবিষ্যৎ ক্রাইম, মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যসংকট ও অর্থনৈতিক দুর্যোগের (যেমন, পেঁয়াজের দাম...) ইঙ্গিত দিতে পারত। কিন্তু প্রশ্ন থেকে গেল— এই শক্তিশালী প্রযুক্তি কি মানুষের কল্যাণে ব্যবহৃত হবে, না কি ক্ষমতার লড়াইয়ে অস্ত্র হয়ে উঠবে? এই বই সেই স্বপ্নদর্শী তরুণ-তরুণীদের গল্প। সেই  তরুণ-তরুণীরা প্রযুক্তির মাধ্যমে গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রব্যবস্থাকে আরও কার্যকর করতে পেরেছিল কি? 

Writer

মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন

Publisher

বাতিঘর প্রকাশনী

Language

বাংলা

Country

Bangladesh

Format

হার্ডব্যাক

First Published

2015

Pages

320

রিসেন্ট ভিউ বই
Your Dynamic Snippet will be displayed here... This message is displayed because you did not provided both a filter and a template to use.
WhatsApp Icon